দিগন্ত বিস্তৃত ফসলের ক্ষেত, হাওড়-বাওড় ও নদ-নদী বিধৌত প্রকৃতির এক অনন্য লীলাভূমি গোপালগঞ্জ জেলা। এ জেলার টুঙ্গীপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যে স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালী জাতি ছিনিয়ে নিয়ে এসেছিল আমাদের প্রাণপ্রিয় মাতৃভূমির স্বাধীনতা, সে স্বপ্ন বুকে জড়িয়ে গোপালগঞ্জের মাটিতেই চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা এই গোপালগঞ্জেরই কৃতিসন্তান। গোপালগঞ্জ জেলা ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত।গোপালগঞ্জের উত্তরে ফরিদপুর জেলা, দক্ষিণে পিরোজপুর ও বাগেরহাট জেলা, পূবে মাদারীপুর ও বরিশাল জেলা এবং পশ্চিমে নড়াইল জেলা। গোপালগঞ্জের আয়তন ১৪৮৯.৯২ বর্গকিমি: এবং জনসংখ্যা ১১.৬৫ লক্ষ (প্রায়) । বর্তমানে শেখ ইউসুফ হারুন জেলা প্রশাসক হিসেবে কর্মরত আছেন।এই ওয়েবসাইটটির মাধ্যমে গোপালগঞ্জ জেলা সংশ্লিষ্ট যাবতীয় তথ্য উপাত্ত জনগণের সামনে তুলে ধরতে পারব বলে আমরা আশা করি। পাশাপাশি এর মাধ্যমে জেলা প্রশাসক সহ অন্যান্য জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে টেলিফোন এবং ই-মেইলে যোগাযোগেরও সুযোগ থাকছে।গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় এবং দেশে ই-গভর্ন্যান্স কার্যক্রম বাস্তবায়নে আমাদের এ উদ্যোগ সহায়ক বলে আমরা আশা করি।

Monday, August 30, 2010

টুঙ্গীপাড়া উপজেলা

গোপালগঞ্জ টুঙ্গীপাড়া উপজেলা

১।       আয়তন                              :    ১২৭.২৫ বর্গকিলোমিটার
২।       মোট জনসংখ্যা                     : ৮৯,৫৬৮ জন ।
পুরুষ- ৪৯,৪০০জন
মহিলা-৪৫,৪৪০ জন।
৩।      ঘনত্ব-                                : ১০১২ (প্রতি বঃ কিঃমিঃ)
৪।      নির্বাচনী এলাকা-                    : ২১৭, গোপালগঞ্জ-৩ (কোটালীপাড়া ও টুংগীপাড়ার অংশ)


৫।       মোট জমির পরিমাণ                : ১২,৭২৫ হেক্টর।
আবাদী জমি- ১০০৭৬ হেক্টর।
একফসলী  - ৩৯৯৫ হেক্টর।
দুই ফসলী  - ৪৬৩১ হেক্টর।
তিন ফসলী  - ১৪৫০ হেক্টর। 
৬।      মোট পরিবারের সংখ্যা            : ১৭০৪০ টি।
৭।       পৌরসভা                             : ১ টি।
৮।       ইউনিয়নের সংখ্যা                 : ৫ টি।
৯।       মোট গ্রামের সংখ্যা                  : ৬৯ টি।
১০।     ইউনিয়ন ভূমি অফিসের সংখ্যা      : ৩ টি।
১১।     মৌজা সংখ্যা                        : ৩৪ টি।
১২।     মহাবিদ্যালয়ের সংখ্যা                 :  ২ টি।
১৩।     মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা          :  ১৫ টি।
১৪।     নিম্ন-মাধ্যমিক বিদ্যালয়               :  ৩ টি।
১৫।     সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়          :  ৪২ টি।
১৬।     বেসরকারী  প্রাথমিক               :  ২৩ টি।
১৭।     অস্থায়ী রেজিঃ প্রাঃ বিদ্যাঃ           : ০২ টিঃ
১৮।     কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়      :   ৯ টি।
১৯।     হাট-বাজার                         : ০৭ টি।
২০।     হাসপাতালের সংখ্যা               :  ২ টি।
২১।     খাদ্য গুদামের সংখ্যা               :  ৩ টি।
২২।     মসজিদের সংখ্যা                   :  ১৩৬ টি।
২৩।     মন্দিরের সংখ্যা                     :  ২৪৩ টি।
২৪।     পর্যটন মোটেল                       :  ১ টি।
২৫।     রেষ্ট হাউজ                          : ৩ টি।
২৬।     অডিটরিয়াম                         : ০১ টি।
২৭।     বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধ:  ০১ টি।
২৮।     মাদ্রাসার সংখ্যা                     :  ২ টি।
২৯।     দুঃস্থ শিশু প্রশিক্ষন কেন্দ্র          :  ১ টি।
৩০।     যুব  প্রশিক্ষণ কেন্দ্র                  :  ১ টি।
৩১।     উপজেলা রিসোর্স সেন্টার          : ০১ টি।
৩২।     ব্যাংকের সংখ্যা                    :  ১০ টি
৩৩।     এন, জি , ও                     :   ৮ টি।
৩৪।     ঐতিহাসিক গুরুত্বপূর্ণ স্থান                   :  জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধ ও গওহর ডাঙ্গা মাদ্রাসা।

১.      বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব-

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (রাজনীতিবিদ ও প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট), শেখ হাসিনা    (রাজনীতিবিদ ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী), শেখ ফজলুল করিম সেলিম (রাজনীতিবিদ ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী), ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপশ ( রাজনীতিবিদ ও ঢাকা- ১২ সাংসদ)


 
 
                                                                           বঙ্গবন্ধু সমাধি সৌধ,টুঙ্গীপাড়া                                                                    

 টুঙ্গীপাড়ার বিশেষত্ব -
প্রশাসন টুঙ্গিপাড়া থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করে ১৯৯৫ সালে। টুঙ্গিপাড়া পাটগাতী ইউনিয়নের অন্তর্গত একটি গ্রাম। বর্তমানে টুঙ্গিপাড়া একটি থানা সদর। ১৯৬৪ সালে এখানে প্রতিষ্ঠিত হয় গিমাডাঙ্গা টুঙ্গিপাড়া উচ্চ ইংরেজী বিদ্যালয়। ১৯৬৬ সালে গিমাডাঙ্গা আইডিয়াল জুনিয়ার হাইস্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়। শিক্ষাবিস্তারে এ স্কুল দুটির ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। বর্তমানে এখানে একটি কলেজ রয়েছে,যার নাম শেখ মুজিবুর রহমান মহাবিদ্যালয়। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান (১৯২০-১৯৭৫) এই গ্রামে জন্মগ্রহণ করে। ১৯৭৫ এর ১৫ আগষ্ট তাকে সপরিবারে হত্যা করে খুনীরাই তাঁর মরদেহ এখানে সমাহিত করে। তাঁর জন্মদিনে   (১৭ মার্চ) এই স্থান উৎসবে পরিণত হয়। তাঁর মহাপ্রয়াণ দিনে জাতীয় শোকদিবসের মূল অনুষ্ঠান এখানে পালিত হয়। এটি এখন বাঙালির তীর্থস্থানে পরিণত হয়েছে। টুঙ্গিপাড়ার পাশেই বিখ্যাত পাটগাতী বন্দর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা-র এক স্মৃতিমূলক রচনায় টুঙ্গিপাড়ার চমৎকার বর্ণনা পাওয়া যায় :-
নদীর (বাইগার) পাড় ঘেঁষে কাশবন, ধান-পাট-আখ ক্ষেত, সারিসারি খেজুর, তাল-নারকেল-আমলকি গাছ, বাঁশ-কলাগাছের ঝাড়, বুনো লতা-পাতার জংলা, সবুজ ঘন ঘাসের চিকন লম্বা সতেজ ডগা। শালিক-চড়ুই পাখিদের কলকাকলি, ক্লান্ত দুপরে ঘুঘুর ডাক। সব মিলিয়ে ভীষণ রকম ভালোলাগার একটুকরো ছবি যেন। আশ্বিনের এক সোনালি রোদ্দুর ছড়ানো দুপুরে এই টুঙ্গিপাড়া গ্রামে আমার জন্ম। গ্রামের ছায়ায় ঘেরা, মায়ায় ভরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও শান্ত নিরিবিলি পরিবেশ এবং সরল-সাধারণ জীবণের মাধুর্যের মধ্য দিয়ে আমি বড় হয়ে উঠি। আমাদের বসতি প্রায় দুশো বছরের বেশি হবে। সিপাহি বিপ্ল­বের আগে তৈরি করা দালান কোঠা এখনও রয়েছে। আমাদের আত্মীয়-স্বজনরা সেখানে বসবাস করেন। তবে বেশির ভাগ ভেঙ্গে পড়েছে, সেখানে সাপের আখড়া।নীলকর সাহেবদের সঙ্গে আমাদের পূর্বপুরুষদের অনেক গোলমাল হতো। মামলা মোকদ্দমা হয়েছে। ইংরেজ সাহেবদের সঙ্গেও গন্ডগোল লেগেই থাকতো। একবার এক মামলায় এক ইংরেজ সাহেবকে হারিয়ে জরিমানা পর্যন্ত করা হয়েছিল। ইতিহাসের নীরব স্বাক্ষী হয়ে সেই ভাঙা দালান এখনও বিধ্বস্ত অবস্থায় রয়েছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকসেনাবাহিনী ঐ দালানের ওপর হামলা চালিয়েছিলো। আমার দাদা-দাদীকে রাস্তায় বসিয়ে রেখে আগুন জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছিলো। আমার দাদার একটি বড় নৌকা ছিলো, যার ভেতরে দুটো ঘর ছিলো। জানালাও ছিলো বড় বড়। নৌকার পেছনে হাল,সামনে দুই দাঁড় দেখতে আমার বড় ভালো লাগতো। ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময় সেই নৌকা ভেঙ্গে নষ্ট হয়ে যায়। শৈশবের ফেলে আসা সেই গ্রাম আমার কাছে এখনও যেন সুবাসিত ছবির মতো। আমার বাবার জন্মস্থানও টুঙ্গিপাড়ায়। তিনি এখন ঐ গ্রামের মাটিতেই ছায়াশীতল পরিবেশে ঘুমিয়ে আছেন। তার পাশেই আমার দাদা-দাদীর কবর। যারা আমার জীবণকে অফুরন্ত স্নেহমমতা দিয়ে ভরিয়ে তুলেছিলেন,আজ আমার গ্রামের মাটিতেই তারা মিশে আছে। ১৯৭৫-এর ১৫ আগষ্ট ঘাতকের নির্মম বুলেটে আমার মা, বাবা, ভাই ও আত্মীয়-পরিজন অনেককে হারাই। দেশ ও জাতি হারায় তাদের বেঁচে থাকার সকল সম্ভাবনা,আশা-আকাঙ্খার স্বাধীন সত্তা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। ঘাতকের দল বাংলার প্রাণকেন্দ্র ঢাকা থেকে সরিয়ে সেই মহাপুরুষকে নিভৃতে পল্লীর মাটিতেই কবর দিয়েছে। ইতিহাসের পাতা থেকে তাকে মুছে ফেলার ব্যর্থ প্রয়াস চালিয়েছে- কিন্তু পেরেছে কি?’’


(খ) উপজেলার পটভূমি, ইতিহাস ও সংস্কৃতি :-



লাল সবুজের দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। এ দেশেরই দক্ষিণভাগে এক সময়ের স্রোতস্বিনী মধুমতির কোল ঘেঁষে গড়ে উঠেছে উপজেলা টুংগীপাড়া। যার বুক জুড়ে রয়েছে কাকের চক্ষু মাজা স্বচ্ছ জলের ধারা বাঘিয়া নদী, রয়েছে মাছে-ভাতে বাঙালির হরেক রকম মাছের আধার বর্ণি বাওড়। আরো আছে নানা রকম ফসল উৎপাদনের জন্য বিস্তীর্ণ বিল ও চরাঞ্চল। তবে সবকিছু ছাপিয়ে রয়েছে দুটি সুগগ্ধি গোলাপ-যার একটি রাজনৈতিক অন্যটি ধার্মিক।






একটি পৌরসভা ও পাঁচটি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত মাত্র ১২৭.২৫ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের টুংগীপাড়া উপজেলার নাম করণে রয়েছে অভিনবত্ব- শোনা যায় পারস্য এলাকা থেকে আগত কতিপয় মুসলিম সাধক অত্র এলাকার প্লাবিত অঞ্চলে টং বেঁধে বসবাস করতে থাকেন এবং কালক্রমে ঐ টং থেকেই নাম হয় টুংগীপাড়া। টুংগীপাড়া উপজেলার উত্তরে রয়েছে গোপালগঞ্জ জেলা সদর,দক্ষিণে ও পশ্চিমে মায়াবতী মধুমতি। মধুমতির অপর পাড়ে রয়েছে ধর্মীয় সাধক পুরুষ মরহুম খানজাহান আলী (রাঃ)এর পূণ্য ভূমি বাগেরহাট জেলার চিতলমারী ও মোল্লারহাট উপজেলা। আর পূর্বে রয়েছে কিশোর কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের আদি তীর্থ ভূমি গোপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া উপজেলা। আয়তনে ছোট এবং নামে অভিনবত্ব থাকলেও বর্তমান বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে টুংগীপাড়ায় রয়েছে গৌরবদীপ্ত ইতিহাস ও ঐতিহ্য।


এলাকার মানুষের প্রধান উপজীবিকা কৃষি। তবে চাকুরীজীবি ও ব্যবসায়ীর সংখ্যাও নিতান্ত কম নয়। তবে সাধারণ ভাবে মানুষের অর্থনৈতিক অবস্থা ততটা ভাল নয়। কারণ রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে বরাবরই টূংগীপাড়া অবহেলিত। ফলে এখানে মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা তেমন জোরালো ভাবে বা দৃঢ়ভাবে গড়ে উঠেনি।






ফরিদপুর, মাদারীপুর, পিরোজপুর ও বাগেরহাটের নিকটবর্তী এলাকা হওয়ায় অত্র এলাকার মানুষের আঞ্চলিক ভাষা অনেকটা মিশ্র প্রকৃতির। গানের মাধ্যমে অত্র এলাকার ভাষা প্রকৃতি সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পাওয়া যায়-






"বেয়ান বেলা কোয়ানে গ্যালা ও ছাওয়ালের মা


আল চষতি যাব আমি ভাত দিয়া যা


মুঠ্যা শুগোতি দিচ্ছি আমি তুমি চিল্লাও ক্যা


আল ব্যাচা টাহা নিয়া হাটে যাবানি


হলদ্যা একখান কাপুড় তোরে কিন্যা দিবানি


তোমার দ্যায়া নাগবে নানে কিন্যা নিবানি


আমি মুঠ্যা ব্যাচা টাহা দিয়া বিন্যা নিবানি
তা অলিতো বাল অবেনে থামি নিকবানি
আমি থামি কিনবানি
স্বাত্তপর এমন বিটার ঘর আমি করি
ইচ্চে অয় চল্যা যাই বাপের বাড়ি
যাতি যদি পারতি তুই কবে চল্যা যাতি
আমার মত বাজান আর দেবে নানে খাতি
খাওয়ার খোটা দিলি তুই ওরে হালোর বিটা
এহনই দিলাম আমি বাপের বাড়ি হাটা
কি করিস তুই করিস কি ও ছাওয়ালের মা
ভাত দেয়া নাগবেনা তুই মুঠ্যা শুগোতি যা
হু............................................উ।"


 
                                                                       

নদীতে মাছধরার অপরূপ দৃশ্য


(গ) উল্লেখযোগ্য স্থান :
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধ কমপ্লেক্স,গওহরগাঙ্গা জামেয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম খাদেমুল ইসলাম মাদ্রাসা

(ঘ)উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়-

০১। কার্যালয়/প্রতিষ্ঠানের নামঃ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়, টুংগীপাড়া, গোপালগঞ্জ।
০২। প্রতিষ্ঠানকাল ও সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ ১৯৮৩ ইং।
০৩। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে প্রতিষ্ঠান প্রধানগণের নামের তালিকা ও কার্যকাল :
ক্রমিক নং
নাম
কার্যকাল
হতে
পর্যন্ত
০১
মোঃ রজব আলী
১৭/১১/৮৩
১০/০২/৮৫
০২
মোঃ শামসুল হক
১০/০২/৮৫
৩০/৭/৮৮
০৩
মোঃ আজমল হোসেন
৩০/৭/৮৮
০৫/৩/৯০
০৪
মোঃ বারেক উল্লা খান
০৫/৩/৯০
০৪/৮/৯১
০৫
এম এ মান্নান মোল্লা (ভারপ্রাপ্ত)
০৪/৮/৯১
০২/১০/৯১
০৬
মোঃ মুজিবুর রহমান মিয়া
০২/১০/৯১
০৪/১০/৯২
০৭
মোঃ আব্দুন নূর
০৪/১০/৯২
২১/৪/৯৬
০৮
কে এইচ মাসুদ সিদ্দিকী
২১/৪/৯৬
১৫/০২/২০০১
০৯
ধীরেন্দ্র চন্দ্র দাস (অতিরিক্ত দায়িত্ব)
১৫/০২/২০০১
০৭/৬/২০০১
১০
মনোজ কান্তি বড়াল
০৭/৬/২০০১
৩০/৭/২০০৪
১১
মোঃ গিয়াস উদ্দিন মোগল  (অতিরিক্ত দায়িত্ব)
৩০/৭/২০০৪
২৬/৭/২০০৪
১২
মোঃ সওকত আকবর
২৬/৭/২০০৪
১৯/১০/২০০৫
১৩
মুহম্মদ আলমগীর কবির খান
১৯/১০/২০০৫
০৭/৫/২০০৬
১৪
মোঃ গিয়াস উদ্দিন মোগল  (অতিরিক্ত দায়িত্ব)
০৮/৫/২০০৬
২০/৬/২০০৬
১৫
মোঃ ইমরুল চৌধুরী
২০/৬/২০০৬
২২/৭/২০০৭
১৬
খোন্দকার মোঃ নাজমুল হুদা শামিম
২২/৭/২০০৭
২৯/৪/২০০৯
১৭
মোঃ সারওয়ার মুর্শেদ চৌধুরী
২৮/৪/২০০৯
চলমান



০৪। কাজের পরিধিঃ (চার্টার অব ডিউটিজ) উপজেলার উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডের মধ্যে (ক)মুক্তিযোদ্ধা তালিকা প্রস্ত্তত করন, খ) মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, গ) জেনারেল সার্টিফিকেট কেস নিস্পত্তি করন,(ঘ) স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পরিদর্শণ ও অন্যান্য কাজ সম্পাদন,(ঙ) মুক্তিযোদ্ধা, বয়স্ক, বিধবাভাতা বিতরণে সহযোগিতা, (চ) কাবিখা, কাবিটা ও ১০০ দিনের কর্ম পরিচালনা, (ছ) এডিপি জ) ইউনিয়ন/উপজেলা/সংসদ নির্বাচনের যাবতীয় কর্মকান্ড সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করা, (ঞ) নারী ও শিশু নির্যাতন রোধে সহায়তা প্রদান, (ট) কৃষি ও মৎস্য খাতের উন্নয়নে সহযোগিতা প্রদান, (ঠ) ভুমি ব্যবস্থাপনায় সক্রিয়ভাবে যাবতীয় কার্যক্রম সম্পাদন, (ড) আইন-শৃংখলা বিষয়ক কার্যক্রম, (ঢ) এনজিও বিষয়ক কার্যক্রম তদারকি সহ উপজেলা পর্যায়ে সকল বিভাগের সার্বিক সমন্বয় সাধন ও সহযোগিতা প্রদান ।






০৫। এতদকালে সম্পাদিত গুরুত্বপূর্ণ কার্যাবলীঃ উপজেলা উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ড, উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের তদারকি, ইউনিয়ন/উপজেলা/সংসদ নির্বাচনের যাবতীয় কর্মকান্ড সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করা।

কোটালীপাড়া উপজেলা

গোপালগঞ্জ কোটালীপাড়া উপজেলা

1.      আয়তন- ৩৬২.০ বর্গকিলোমিটার/৮৯,৪৬৬.০০ একর

2.     জনসংখ্যা-  ২,২৭,০২৫ জন (২০০১ সালের আদম শুমারী অনুযায়ী)


3.    ঘনত্ব-  ৬২৭ জন (প্রতি বঃ কিঃ মিঃ)
               ১৬২৪ জন (প্রতি বঃ মাইলে)
4.      নির্বাচনী এলাকা- ২১৭, গোপালগঞ্জ-৩ (কোটালীপাড়া ও টুংগীপাড়ার অংশ)


5.     খানা/ ইউনয়ন- ৭ টি

6.    মৌজা- ১০০ টি


7.     স্বাস্থ্য কেন্দ্র- ০১ (বেড সংখ্যা ৩১ টি, ৫০ বেডে উন্নয়নের কাজ চলছে)

8.     ডাকঘর- ২৭ টি


9.     নদ-নদী- ঘাঘর

10. হাট-বাজার- ৫১ টি


11.  ব্যাংক-০৬ টি



(খ) উপজেলার পটভূমি-

কোটালীপাড়া গোপালগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা। প্রাচীন এ জনপদ সমতটের রাজধানী ছিল বলে ঐতিহাসিকগণ মনে করেন। ভৌগোলিকভাবে কোটালীপাড়া ২২.৯৮ডিগ্রী উত্তর অক্ষাংশ ও ৮৯.৯৯১ ডিগ্রী পূর্ব দ্রাঘিমাংশের মধ্যে অবস্থিত।কোটালীপাড়া উপজেলার উত্তরে গোপালগঞ্জ সদর ও মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলা,দক্ষিণে পিরোজপুরের নাজিরপুর ও বরিশালের উজিরপুর উপজেলা,পূর্বে বরিশালের আগৈলঝরা উপজেলা ও মাদারীপুরের কালকিনি উপজেলা এবং পশ্চিমে গোপালগঞ্জ সদর ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলা।

  () উল্লেখযোগ্য স্থান -  কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য্যের ভিটা।


  () উপজেলায় গৃহীত প্রকল্প-

২০০৮-২০০৯ অর্থ বছরে এলজিইডি কর্তৃক জিওবি মেরামত কাজের জন্য নিম্নলিখিত ৫ টি প্রকল্প মেরামত খাত হতে বাসত্মবায়ন বরা হবে।
প্রকল্পের নাম
টাকা
কান্দি ইউপিসি হতে কান্দি বাজার-চৌধুরীর হাট রোড
৩১,৭৪,৪৬৭/-
পিঞ্জুরী ইউনিয়ন-শুয়াগ্রাম ইউপিসি ভায়া চৌধুরীর হাট রাসত্মা
১৯,৬১,৮২৩/-
পিঞ্জুরী ইউপিসি - চৌধুরীর হাট ভায়া পূর্ববর্তী রোড
২৯,৩৫,৯৯৭/-
রামশীল কলেজ হতে রামশীল বাজার রাসত্মা উন্নয়ন
৩০২৫০০০/-
টুপরিয়া হেমায়েত উদ্দিন বীর বিক্রম সড়ক মেরামত
২৫,০৫,৭১২/-
ধারাবাসাইল ইউপিসি-নয়াকান্দি বাজার রোড ( ৭.০০ কিঃ মিঃ )

শিকির বাজার - কবি সুকামত্ম রাসত্মা ( ২.০০ কিঃ মিঃ )



পানি উন্নয়ন বোর্ড

অর্থ বছর ২০০৮-০৯

প্রকল্পের নাম
ইউনিয়ন
মোট বরাদ্দ
মমত্মব্য
পয়সার হাট-রামশীল বেরিবাধ মেরামত
রামশীল
৮০ মেঃ টন চাল
প্রকল্প সমাপ্ত
সাতলা-বাগদা প্রকল্প পোল্ডার নং ১ (হাওলাদার খাল পুনঃখনন)
রাধাগঞ্জ
৫০ মেঃ টন চাল
সম্প্রতি বরাদ্দ পাওয়া গেছে। কাজ শুরম্ন হয় নি।
রামশীল-কাফুলাবাড়ি এফসিডি প্রকল্প (বেরিবাধ মেরামত
রামশীল
৫০ মেঃ টন চাল
সম্প্রতি বরাদ্দ পাওয়া গেছে। কাজ শুরম্ন হয় নি।
তাড়াইল-পাচুড়িয়া পোল্ডার নং ৩ (বাধ পুণরাবৃত্তিকরণ)
পিঞ্জুরী
৮০ মেঃ টন চাল
সম্প্রতি বরাদ্দ পাওয়া গেছে। কাজ শুরম্ন হয় নি।

কাশিয়ানী উপজেলা

গোপালগঞ্জ  কাশিয়ানী উপজেলা
                                                                                   
১।আয়তন- ৩০০ ব:কি:মি:।
২।জনসংখ্যা- ২,২৮,৬৪৭ জন।
৩।ঘনত্ব- ৭৬২ জন (প্রতি ব:কি:মি:)।
৪।নির্বাচনী এলাকা- ২১৫ গোপালগঞ্জ- ১, ২১৬ গোপালগঞ্জ-২
৫।খানা/ইউনিয়ন-       ১৪টি।
৬।মৌজা-১৫৩ টি।
৭।সরকারি হাসপাতাল- ১টি।
৮।স্বাস্থ্যকেন্দ্র/ক্লিনিক- ০৯টি।
৯।পোস্ট অফিস- ১৩টি।
১০।নদ-নদী- ০৩টি।
১১।হাটবাজার- ১৭টি।
১২।ব্যাংক- ০৮টি

(খ) উপজেলার পটভূমি-

কাশিয়ানী এককালের একটি বিখ্যাত গ্রাম। এখন গোপালগঞ্জ জেলার একটি উপজেলা। এটি ৩০১৪ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯ ১২পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। কাশিয়ানী-ভাটিয়াপাড়া রেলপথ এই উপজেলার যোগাযোগের একটি বড় মাধ্যম। মধুমতি নদী এবং বারাশিয়া নদীও এই উপজেলার মূখ্য নৌপথ। নওয়াব আলীবর্দি খাঁর আমলে এই গ্রামের জমিদার ছিলেন বাবু দর্পনারায়ণ সেন। নিজ গ্রামে তিনি স্থাপন করেছিলেন কাশিনাথ দেবের ৫টি মূর্তি সহ ৫টি সুদৃশ্য মন্দির। কাশিনাথ দেবের নামানুসারে দর্পনারায়ণ সেনের গ্রামটির নাম হয়ে যায় কাশিয়ানী। এই গ্রামের প্রায় সকল বর্ণ ও গোত্রের হিন্দুরা বাস করতো। ব্রিটিশ আমলের প্রখ্যাত জজ বৈদ্যনাথ সেন,আয়ুর্বেদশাস্ত্রী কবিরাজ কৈলাস চন্দ্র সেন ছিলেন এই গ্রামের অধিবাসী। ১৯০২ সালে তৎকালীন জমিদার গিরীশচন্দ্র সেন কাশিয়ানীতে একটি স্কুল স্থাপন করেন। তাঁর নামানুসারে এই স্কুলের নাম হয় জি.সি.হাইস্কুল। গোপালগঞ্জ জেলায় আসার আগে এটি একসময় যশোর জেলার অন্তর্গত ছিল। মুক্তিযুদ্ধের সময় কাশিয়ানীতে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি অপারেশন পরিচালিত হয়।
 

  (গ) উল্লেখযোগ্য স্থান - ওড়াকান্দি ঠাকুরবাড়ী, ভাটিয়াপাড়া মুক্তিযোদ্ধা বদ্ধভূমি।

মুকসুদপুর উপজেলা

গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর  উপজেলা

1.      আয়তন- ৩০৯.৬৩ বঃ কিঃমিঃ

2.     জনসংখ্যা- ২,৮৮,২০৫ জন।
             পুরুষ- ১,৪৬,২৮৪ জন।
        মহিলা- ১,৪১,৯২১ জন।
3.    ঘনত্ব- ৯৩১ জন (প্রতি বঃ কিঃমিঃ)

4.      নির্বাচনী এলাকা- ১টি (২১৫, গোপালগঞ্জ-১)

5.     ইউনয়ন- ১৬ টি

6.    মৌজা-২০৬ টি

7.     স্বাস্থ্য কেন্দ্র- ০৬ টি

8.     ডাকঘর-৩২ টি

9.     নদ-নদী- ০১ টি (কুমার নদী)

10. হাট-বাজার-২৭ টি

11.  ব্যাংক-১১ টি

12.  জমি সংক্রান্ত                      
          একফসলী                 :     ৩৫১২ হেক্টর
          দো-ফসলী                 :     ১৯৩২৪ হেক্টর
          তিনফসলী                 :      ১৪২০ হেক্টর

(খ) উপজেলার পটভূমি-

মুঘল আমলে বঙ্গে বার ভুঁইয়াদের জমিদারী ছিল এবং ইহা ১২টি পরগণায় বিভক্ত ছিল । যার একটি পরগণার নাম ছিল ভূষণা । এই ভূষণা পরগণায়ই আজকের গোপালগঞ্জ তথা মুকসুদপুর অবস্থিত । বৃটিশ শাসনামলে মুকসুদপুর মহববতপুর, তেলিহাটী, নলদী, আমিরাবাদ, ফতেজংপুর ও হাবড়ী  পরগণার অন্তর্ভুক্ত ছিল । ক্যালকাটা গেজেট পৃষ্ঠা নং-১৪৪৩ তারিখ-১৫/৯/১৮৯৪ অনুযায়ী জানা যায় মুকসুদপুর থানাটি ১৭৯৭ খ্রিষ্টাব্দের পরবর্তী  পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত থানা গুলোর একটি । জনশ্রুতি আছে যে,  বর্তমান উপজেলা সদর থেকে ৩ কি মিঃ পশ্চিমে কদমপুর  মৌজায় তৎকালীন নড়াইলের জমিদার বাবু রতন কুমার একটি পুলিশ ক্যাম্প স্থাপন করেন তাঁর কাচারী বাড়ীতে । বৃটিশ রাজত্বে ১৯০৫ সালে বঙ্গ ভঙ্গ ও ১৯০৯ সালে বঙ্গ ভঙ্গ রদ হয়ে যাওয়ায় জমিদার রতন বাবু তাঁর এই কাচারী বাড়ীর পুলিশ ক্যাম্পে পূর্ণাংগ থানায় পরিণত করার জন্য কলকাতার লাট ভবন বা রাইটার্স বিল্ডিং এর উচ্চ পদস্থ রাজ কর্মচারী জনাব মোকসেদ আলী সাহেবের সার্বিক সহযোগিতা পান । এর স্বীকৃতি স্বরুপ জমিদার রতন কুমার কদমপুর পুলিশ ক্যাম্পকে মোকসেদপুর থানা নামকরণ করেন । যার বিবর্তিত রুপ মুকসুদপুর থানা । পরবর্তীতে উক্ত স্থান হতে অনুমান ১৯২২/১৯২৪ সালে মুকসুদপুর থানা টেংরাখোলা মৌজায় স্থানান্তরিত হয়। এই মোকসেদ আলীর নামানুসারে এই উপজেলার নাম মুকসুদপুর হয়েছে  মর্মে স্থানীয় প্রবীণ  অধিবাসীগণের ধারণা । বামনডাঙ্গা অফিস থাকা কালে এ থানার প্রথম সার্কেল অফিসার (উন্নয়ন) ছিলেন জনাব মহিউদ্দীন আহমেদ (১৯৬১) এবং বর্তমান স্থানে জনাব আশেক আলী ভুঁইয়া (১৯৬২-৬৩)। এ উপজেলার খান্দারপাড়া ইউনিয়নে জন্ম গ্রহন করেন পাক ভারত উপ-মহাদেশের প্রখ্যাত ঐতিহাসিক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য রমেশ চন্দ্র মজুমদার । এ উপজেলার বর্তমান মাননীয় সংসদ সদস্যের নাম  জনাব মুহাম্মদ ফারুক খান ।



  () উল্লেখযোগ্য স্থান

ঐতিহাসিক ও স্থাপত্য নিদর্শনঃ ঐতিহাসিক নিদর্শনে মুকসুদপুর সমৃদ্ধ । স্থাপত্য শিল্পে আভিজাত্যের স্বাক্ষর বহন করে আসছে বাটিকামারীর রায় বাড়ী, বনগ্রাম ভুঁইয়া বাড়ী ও নারায়ণপুরের মুন্সী বাড়ীর দ্বিতল বহু কক্ষ বিশিষ্ট ইমারত সমূহ । মার্বেল ও মোজাইক পাথরের ব্যবহার ও নির্মাণ শৈলীতে যা আজও কালের স্বাক্ষী ।  এখানকার মন্দির সমূহের বিশেষ কারুকাজ আজও বিস্ময়ের বিষয় । গোহালার বাজার সংলগ্ন ভবন সমূহ , মোচনা , উজানীর জমিদার বাড়ী, চাওচার দত্ত বাড়ী , চ্যাটার্জি ও মুখার্জি বাড়ী ,মহারাজপুরের দত্ত বাড়ীসহ শতাধিক ভবন স্থাপত্যের নিদর্শন ।খানপুরা চৌধুরী বাড়ীর মসজিদ , বালিয়াকান্দী  মসজিদও স্থাপত্যের বিশেষ নিদর্শন বহন করে । 

  () উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়-


১.  কার্যালয়/প্রতিষ্ঠানের নাম     :                উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়
                                                          মুকসুদপুর, গোপালগঞ্জ ।

২.  প্রতিষ্ঠাকাল ও সংক্ষিপ্ত ইতিহাস       :     ১৯৮২ খ্রিঃ ।

৩.  প্রতিষ্ঠানের জনবল কাঠামো           :      ক) হস্তান্তরিত শাখাঃ

ক্রমিক নং
পদের নাম
অনুমোদিত পদ সংখ্যা
১।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
০১
২।
অফিস সুপার
০১
৩।
সাঁট মুদ্রাক্ষরিক
০১
৪।
অফিস সহকারী
০১
৫।
এলডিএ কাম টাইপিষ্ট
০১
৬।
হিসাব সহকার
০১
৭।
সার্টিফিকেট সহকারী
০১
৮।
জীপচালক
০১
৯।
জারীকারক
০২
১০।
ডুপিলকেটিং মেশিন  অপারেটর
০১
১১।
এমএলএসএস
০১
১২।
নৈশ প্রহরী
০৩
১৩।
ঝাড়ুদার
০২

৪.  প্রতিষ্ঠাকাল থেকে প্রতিষ্ঠান প্রধাণগণের নামের তালিকা ও কার্যকাল (যতটুকু সংগ্রহ সম্ভব)ঃ


ক্রমিক নং
নাম
পদের নাম
কার্যকাল
হতে
পর্যন্ত
১।
জনাব মোঃ নুরুজ্জামান ভুঁইয়া
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
১৩/১২/১৯৮২
২৬/০৫/১৯৮৫
২।
জনাব মোঃ হাবিবুর রহমান (ভাঃ)
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
২৭/০৫/১৯৮৫
০৫/০৭/১৯৮৫
৩।
জনাব কেএম নূরুল হুদা
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
০৬/০৭/১৯৮৫
২০/০৮/১৯৮৬
৪।
জনাব মোঃ দেলোয়ার হোসেন
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
২১/০৮/১৯৮৬
১৫/০১/১৯৮৯
৫।
জনাব মোঃ জাহাঙ্গীর আলম (ভাঃ)
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
১৫/০১/১৯৮৯
০৭/০২/১৯৮৯
৬।
জনাব মোঃ সিরাজুল ইসলাম
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
০৭/০২/১৯৮৯
১৭/০৭/১৯৮৯
৭।
জনাব মোঃ জিন্নাতুল হক (ভাঃ)
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
১৭/০৭/১৯৮৯
০২/০৮/১৯৮৯
৮।
জনাব মোঃ হাবিবুর রহমান
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
০২/০৮/১৯৮৯
০১/০৮/১৯৯০
৯।
জনাব মোঃ জিন্নাতুল হক (ভাঃ)
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
০২/০৮/১৯৯০
১৯/০৮/১৯৯০
১০।
জনাব মোঃ খোরশেদ আলম
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
৩০/০৮/১৯৯০
৩/০৭/১৯৯২
১১।
জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
২৩/০৭/১৯৯২
০৭/০৬/১৯৯৩
১২।
জনাব মতিলাল ভদ্র
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
০৭/০৬/১৯৯৩
১২/১২/১৯৯৫
১৩।
জনাব বিশ্বাস মুহম্মদ আজিমউদ্দীন
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
১২/১২/১৯৯৫
২২/০৯/১৯৯৭
১৪।
জনাব মোঃ আব্দুল মান্নান
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
২২/০৯/১৯৯৭
১০/০২/২০০০
১৫।
জনাব মোহাম্মদ শাহেদ সবুর
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
২০/০২/২০০০
১৯/০৭/২০০৩
১৬।
জনাব সজল সমদ্দার
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
১৯/০৭/২০০৩
২৮/০৯/২০০৬
১৭।
জনাব অমল কৃষ্ণ মন্ডল
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
২৭/০৯/২০০৬
২৬/১১/২০০৬
১৮।
জনাব মোঃ রুহুল আমিন
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
৩০/১১/২০০৬
৩১/০৮/২০০৮
১৯।
জনাব এসএম জাকারিয়া হক
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
৩১/০৮/২০০৮
২৪/১২/২০০৮
২০।
জনাব পারভেজ রায়হান
উপজেলা নির্বাহী অফিসার
২৪/১২/২০০৮
অদ্যাবধি

 































৫.কাজের পরিধি ( চার্টার অব ডিউটিজ) :      জনসেবা, প্রশাসনিক, উন্নয়নমূলক কাজ, তদারকিমূলক কাজ ।