দিগন্ত বিস্তৃত ফসলের ক্ষেত, হাওড়-বাওড় ও নদ-নদী বিধৌত প্রকৃতির এক অনন্য লীলাভূমি গোপালগঞ্জ জেলা। এ জেলার টুঙ্গীপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যে স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাঙালী জাতি ছিনিয়ে নিয়ে এসেছিল আমাদের প্রাণপ্রিয় মাতৃভূমির স্বাধীনতা, সে স্বপ্ন বুকে জড়িয়ে গোপালগঞ্জের মাটিতেই চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা এই গোপালগঞ্জেরই কৃতিসন্তান। গোপালগঞ্জ জেলা ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত।গোপালগঞ্জের উত্তরে ফরিদপুর জেলা, দক্ষিণে পিরোজপুর ও বাগেরহাট জেলা, পূবে মাদারীপুর ও বরিশাল জেলা এবং পশ্চিমে নড়াইল জেলা। গোপালগঞ্জের আয়তন ১৪৮৯.৯২ বর্গকিমি: এবং জনসংখ্যা ১১.৬৫ লক্ষ (প্রায়) । বর্তমানে শেখ ইউসুফ হারুন জেলা প্রশাসক হিসেবে কর্মরত আছেন।এই ওয়েবসাইটটির মাধ্যমে গোপালগঞ্জ জেলা সংশ্লিষ্ট যাবতীয় তথ্য উপাত্ত জনগণের সামনে তুলে ধরতে পারব বলে আমরা আশা করি। পাশাপাশি এর মাধ্যমে জেলা প্রশাসক সহ অন্যান্য জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তাদের সাথে টেলিফোন এবং ই-মেইলে যোগাযোগেরও সুযোগ থাকছে।গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় এবং দেশে ই-গভর্ন্যান্স কার্যক্রম বাস্তবায়নে আমাদের এ উদ্যোগ সহায়ক বলে আমরা আশা করি।

জন প্রতিনিধি

শেখ হাসিনা                                                                                                 সংসদ নেতা ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী                                                                          ২১৬, গোপালগঞ্জ -৩

দলগত পরিচয়
: বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
             শেখ হাসিনা ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জ জেলার  টুংগীপাড়া গ্রামে এক  সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

শিক্ষা ও কর্মজীবনঃ
শেখ হাসিনা ১৯৭৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি,এ ডিগ্রি লাভ করেন। পরবর্তীতে তিনি বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়, জাপানের ওয়াসেডা বিশ্ববিদ্যালয়, ভারতের বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, অষ্ট্রেলিয়ার ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, বেলজিয়ামের ক্যাথলিক বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাষ্ট্রের ব্রিজপোর্ট বিশ্ববিদ্যালয়, যুক্তরাজ্যের এবার্টি বিশ্ববিদ্যালয়, রাশিয়ার পিপলস্ বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে দীর্ঘদিন যাবত দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া তিনি বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সভাপতি, বঙ্গবন্ধু পরিষদের চিফ পেট্রন, বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলার উপদেষ্টা ও রাসেল শিশু-কিশোর পরিষদের উপদেষ্টা।
শেখ হাসিনা তাঁর সেবা ও সমাজ-উন্নয়নমূলক কাজের জন্য ইউনেস্কো শান্তি পুরস্কার, জাতিসংঘ  খাদ্য  ও  কৃষি সংস্থা কর্তৃক সেরেস পদক, আন্তর্জাতিক লায়ন্স ক্লাবের ডিসটিংকসান এওয়ার্ড, ১৯৯৯ সালের পার্ল এস বাক এওয়ার্ড, আফ্রিকান রাইটারস গিল্ড কর্তৃক শান্তি ও দারিদ্র্য বিমোচন পুরস্কার (যুগ্মভাবে জাতিসংঘের মহা-সচিব কফি আনানের সাথে), মহাত্মা এম কে গান্ধী ফাউন্ডেশন, অস‌লো, নরওয়ে কর্তৃক এম কে গান্ধী এওয়ার্ড ও ১৯৯৮ সালে অল ইন্ডিয়া পিস কাউন্সিল কর্তৃক মাদার তেরেসা এওয়ার্ড লাভ করেন । তাঁকে ফিলিপাইনের হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভ এর স্পিকার জোসে ডি ভিনেসিয়া জুনিয়র ( Jose De Venecia Jr.) ৬ এপ্রিল, ২০০৫ ‍‍‌‍'কংগ্রেশনাল মেডেল অব এচিভমেন্ট' পদকে ভূষিত করেন। এশিয়া মহাদেশকে ঐক্যবদ্ধ করা এবং এসোসিয়েশন ফর এশিয়ান পার্লামেন্টস ফর পিস (এএপিপি) গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখায় শেখ হাসিনাকে এ পদক প্রদান করা হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনা ২০০১ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত এএপিপি-র প্রথম কনভেনশনের প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
শেখ হাসিনা কর্তৃক পরিচালিত বিভিন্ন উল্লেখযোগ্য সমাজসেবামূলক কর্মকাণ্ড হচ্ছে দরিদ্র ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ার জন্য আর্থিক সাহায্য প্রদান, দরিদ্র বয়স্কদের জন্য শান্তি নিবাস স্থাপন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্টের সভাপতি হিসেবে ট্রাস্ট থেকে প্রায় ছয়শত ছাত্র-ছাত্রীদের  বৃত্তি  প্রদান, দরিদ্র  মেয়েদের  বিয়ে  দেয়া। প্রথমবারের  মত  বাংলাদেশের  প্রধানমন্ত্রী থাকাকালীন সময়ে বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, দরিদ্র মহিলাদের বিনাসুদে ক্ষুদ্র ঋণ দান, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দরিদ্র শিশুদের উপ-বৃত্তি দান, গৃহহীন দরিদ্র মানুষের জন্য আশ্রয়ন প্রকল্প গ্রহণ এবং পঞ্চাশ হাজার পরিবারকে গৃহ ক্ষুদ্র ঋণ দান, প্রতিবন্ধী ফাউন্ডেশন গঠন ও প্রতিবন্ধীদের সহায়তার জন্য বিশেষ প্রকল্প চালু করেন।তিনি লায়ন্স ক্লাব, রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি ও বাংলাদেশ অন্ধ কল্যাণ সমিতির আজীবন সদস্য। 
শেখ হাসিনা ৩য়, ৫ম, ৭ম, ৮ম ও ৯ম সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি ৩য়, ৫ম ও ৮ ম সংসদে বিরোধী দলীয় নেতা ছিলেন। ৭ম সংসদে প্রধানমন্ত্রী ও সংসদনেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি কার্য উপদেষ্টা কমিটি, বিশেষ অধিকার সম্পর্কিত কমিটি, সংস্থাপন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কমিটি, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত কমিটি ও বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয় কমিশনের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের রাজনীতি, গণতন্ত্র  ও  দারিদ্র্য বিমোচন  সংক্রান্ত বাংলা ও ইংরেজিতে অনেক প্রবন্ধ ও গ্রন্থ প্রণয়ন করেছেন । ইংরেজিতে প্রণীত গ্রন্থের মধ্যে ''Why are they Street Children", "The Origin of Autocracy", "Miles to go", "Elimination of Poverty and Some Thoughts", "People and Democracy", "My Dream My Struggle", "Development for the Masses" অন্যতম। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় সফরে তিনি জার্মানী, সুইডেন, ডেনমার্ক, অস্ট্রিয়া, পাকিস্তান, যুক্তরাজ্য, সুইজারল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, বেলজিয়াম, ভারত, রাশিয়া, আলজেরিয়া, তিউনিসিয়া, চেকোশ্লোভাকিয়া, জাপান, সৌদিআরব, চীন, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, যুক্তরাষ্ট্র, ইরান, মরক্কো, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, মালয়েশিয়া, কুয়েত, কাতার, কম্বোডিয়া,  মিশর ও থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন।
শেখ হাসিনা বিবাহিত। বিশিষ্ট পরমানু বিজ্ঞানী মরহুম ডঃ ওয়াজেদ মিয়া তাঁর স্বামী ছিলেন। তিনি ১ পুত্র ও ১ কন্যা সন্তানের জননী। পুত্র সজিব ওয়াজেদ জয় একজন তথ্য প্রযুক্তিবিদ এবং কন্যা সায়মা হোসেন ওয়াজেদ পুতুল একজন শিশু মনোবিজ্ঞানী।শেখ হাসিনা একজন ধর্মপ্রাণ মুসলিম। তিনি একাধিকবার পবিত্র হজ্বব্রত ও ওমরাহ্ পালন করেছেন।



জনাব মুহাম্মদ ফারুক খান
২১৪ গোপালগঞ্জ -১
মাননীয় বাণিজ্য মন্ত্রী

দলগত পরিচয়ঃ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
             জনাব মুহাম্মদ ফারুক খান ১৯৫১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর ঢাকা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মরহুম সিরাজুল করিম খান (নান্না খান)।

শিক্ষা ও কর্মজীবনঃ
জনাব মুহাম্মদ ফারুক খান তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে কমিশন্ড অফিসার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি মিলিটারী একাডেমী থেকে স্নাতক, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ হতে মাটার্স ইন ডিফেন্স স্টাডিজ এবং ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড এবং স্টাফ কলেজ মিরপুর হতে কমান্ড এন্ড স্টাফকোর্স (পি.এস.সি.) ডিগ্রি লাভ করেন। এছাড়া তিনি যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি স্থানীয় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও জনকল্যাণমূলক সংস্থার সাথে সম্পৃক্ত।
জনাব মুহাম্মদ ফারুক খান ১৯৯৬ সালের ১২ই জুন অনুষ্ঠিত ৭ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তিনি  ২০০১  সালের  ১  অক্টোবর অনুষ্ঠিত  ৮ম  জাতীয় সংসদ নির্বাচন  ও ২০০৮ সালের  ২৯ ডিসেম্বর তারিখে অনুষ্ঠিত ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এ সময় তিনি সরকারি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি পাকিস্তান, ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন।

            তিনি বিবাহিত ও দুই কন্যা সন্তানের জনক। পেশা- ব্যবসা। শখ- টেনিস খেলা, বই পড়া।


শেখ ফজলুল করিম সেলিম
২১৫, গোপালগঞ্জ -২
 দলগত পরিচয়ঃ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
         শেখ ফজলুল করিম সেলিম ১৯৪৯ সালের ২ ফেব্রুয়ারি গোপালগঞ্জ জেলার টুংগীপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মরহুম শেখ নুরুল হক।
 শিক্ষা ও কর্মজীবনঃ
শেখ ফজলুল করিম সেলিম সেন্ট জোসেফ হাইস্কুল, খুলনা হতে ১৯৬৩ সালে এস,এস,সি; টেকনিক্যাল কলেজ, ঢাকা থেকে ১৯৬৫ সালে এইচ,এস,সি পাস করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৬৮ সাথে বি,এস-সি এবং একই বিশ্ববিদ্যালয়  থেকে ১৯৭১ সালে ডিপ্লোমা-ইন-স্টাটিসটিক্স ডিগ্রি লাভ করেন।
জনাব সেলিম শিক্ষা জীবন শেষ করে প্রকাশনা শিল্পে জড়িয়ে পড়েন এবং ১৯৭২ সালে  অধুনালুপ্ত 'বাংলার বাণী' পত্রিকার সহকারী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৩ সালে প্রকাশিত 'সাপ্তাহিক সিনেমা'র সম্পাদক ছিলেন। শেখ সেলিম ক্রমান্বয়ে শিপিং, ট্রাভেল এজেন্সী, এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট ব্যবসা শুরু করেন। ব্যবসার পাশাপাশি তিনি সক্রিয়ভাবে রাজনীতির সঙ্গে নিজেকে সম্পৃক্ত করেন। ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।
তিনি সাবেক পূর্ব পাকিস্তান কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ এর সাংস্কৃতিক সম্পাদক ও সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রচার  সম্পাদক, বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান ছিলেন। জনাব সেলিম ১৯৮০, ১৯৮৬, ১৯৯১, ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তিনি ৭ম সংসদে যোগাযোগ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি এবং সরকারি প্রতিশ্রুতি কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। পরে তিনি মন্ত্রী পরিষদে যোগ দেন এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

        জনাব সেলিম ২০০১ সালের ১ অক্টোবর অনুষ্ঠিত ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়। এ সময় তিনি যোগাযোগ মন্ত্রণালয় এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর তারিখে অনুষ্ঠিত ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
 বর্তমানে  তিনি সাপ্তাহিক চিত্রালী'র সম্পাদক, স্বত্তাধিকারী  ও  প্রকাশক। তিনি  বাংলাদেশ  আওয়ামী লীগের  কার্যকরী  কমিটির সদস্য, ন্যাশনাল প্রেসক্লাব, বাংলাদেশ সংবাদপত্র পরিষদ, বাংলাদেশ সম্পাদকমণ্ডলী পরিষদ, কমনওয়েলথ জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন এবং আইপিএন কংগ্রেশনাল হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন (ওয়াশিংটন) এর সদস্য এবং স্বাধীন বাংলা পরিষদের সদস্য সম্পাদক, শহীদ মাজু মিয়া উচ্চ বিদ্যালয়, তেজগাঁও, ঢাকার ম্যানেজিং কমিটির চেয়ারম্যান। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকা ও সাময়িকীতে বিভিন্ন বিষয়ে তার লেখা প্রকাশিত হয়েছে।
 তিনি আমেরিকা, ফ্রান্স, জার্মান, রাশিয়া, ইংল্যান্ড, সৌদিআবর, শ্রীলংকা, নেদারল্যান্ড, থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেন। তিনি বিবাহিত। ২ পুএ ও ১ কন্যা সন্তানের জনক। পেশায় ব্যবসায়ী। ইনল্যান্ড শিপিং, ট্রাভেল এজেন্সী, ইনডেনটিং বতর্মানে তাঁর ব্যবসা ক্ষেত্র।